সোমবার বিকেল ৪টেয় প্রযোজকদের জরুরি মিটিং রয়েছে। রবিবার ইম্পার তরফ থেকে অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তি না দেওয়া হলেও রাজ চক্রবর্তী বলেন, “এই পরিস্থিতিতে যেটা সবচেয়ে ভাল হবে সেটাই করব আমরা। দরকার হলে শুটিং বন্ধ করতে হবে। মনে হচ্ছে সে দিকেই এগোচ্ছি আমরা। ফ্লোরে তো মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবহার তো চলছেই। এক সঙ্গে অনেক জনকে থাকতেও দিচ্ছি না আমরা। তবে সকলের জন্য যা ভাল সেটাই করা হবে।” রাজের কথার মতো একই সুর শোনা যাচ্ছে ইন্ডাস্ট্রির আনাচে-কানাচেও। অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তি না পেলেও শুটিং বন্ধের বিষয়টা উড়িয়ে দিচ্ছে না ইন্ডাস্ট্রি। মুম্বইয়ের মতোই টালিগঞ্জেও সিনেমা, ধারাবাহিক থেকে ওয়েব সিরিজ সব কাজ-ই বন্ধ থাকবে ১৯ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত। বিনোদন পাড়াও কোনও ঝুঁকি নিতে নারাজ। করোনার আঁচে আগেই ইন্ডাস্ট্রিতে শুটিং বাতিল হয়েছিল। এ বার সার্বিক ভাবে করোনার মোকাবিলায় বন্ধ হতে চলেছে টলি থেকে টেলি পাড়ার শুটিং।