লকডাউন ৫৩ দিন অতিক্রান্ত, প্রত্যেক দিনই শালবনী ব্লক তৃনমুল কংগ্রেস ও বিভিন্ন অঞ্চল তৃনমুল কমিটি গুলি ব্লকের বিভিন্ন জায়গায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। পাশে দাঁড়িয়েছে শালবনীর যুব তৃনমুল, শিক্ষা সেল ও কর্মচারী ইউনিয়ন গুলিও। সেই মতো আজ বাংলার প্রাণের কবি রবীন্দ্রনাথের জন্মদিনে শালবনীর প্রান্তিক গ্রাম বয়লা ও শালবনী ব্লক অফিস সংলগ্ন এলাকায় প্রায় ২০০ টি পরিবারের হাতে মুড়ি,সবজি,আলু, সরিষার তৈল, মুসুর ডাল ও মশলাপাতি তুলে দেন শালবনী ব্লক তৃনমুল কংগ্রেসের সভাপতি নেপাল সিংহ।
করোনা আতঙ্ক উপেক্ষা করেও প্রত্যেকদিনই ব্লকের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত কখনও জেলা পরিষদে গিয়ে বিভাগীয় কাজ ক্লান্তিহীন ভাবে করে চলেছেন নেপাল বাবু। বয়লা গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক গুইরাম মুর্মু নিয়ে এলাকার আদিবাসী মানুষদের সমস্যার কথা শোনেন নেপাল বাবু ও অঞ্চল সভাপতি কৌশিক হাজরা ও আশ্বাস দেন প্রতিকারের। আজকের কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ সন্দীপ সিংহ ও বুল্টি সিং, অঞ্চল প্রধান কেয়া লোহার, শিক্ষা সেলের তন্ময় সিংহ ও অমিত মারিক, অঞ্চল তৃনমুলের শান্তনু সিংহ, চন্দন দত্ত,প্রফুল্ল গাঁতই, পান্ডে বাবু সহ যুব তৃনমূলের অঞ্চল সভাপতি গৌতম মাহাত ও মিন্টু রায়, তাপস ঘোষ,শুভেন্দু ধল,সুমন সরকার,জয়দেব সহ ২ ও ৩ নং অঞ্চল তৃনমুলের কর্মীরা।
নেপাল বাবু তার বক্তব্যে বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর আদর্শে তারা এই কর্মসূচি লকডাউন পিরিয়ডে শালবনীর সর্বত্র চালিয়ে যাবেন এবং দাবি করেন রেশনে প্রচুর চাল পাওয়ায় শালবনীতে কোনো খাদ্য সংকট নেই,এর জন্য তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীকে ধন্যবাদ জানান।