বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর ফলেই বিপত্তি। রোজই এমন বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাত পুলকার চালক। জানা গিয়েছে গাড়ির ফিটনেস সার্টিফিকেট মেয়াদও শেষ হয়ে গিয়েছিল বেশ কিছুদিন আগে। এরপর শুক্রবার গাড়িটি গতির গাড়িটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা মারে ডিভাইডারে। তবে গতি এতোটাই বেশি ছিল যে ডিভাইডারের ধাক্কায় অভিঘাতে গাড়িটি ঘস্টে ১২৫ ফুট দূরে চলে যায়। ঘটনায় আহত হন চালকসহ পড়ুয়ারা। তার মধ্যে গুরুতর ভাবে আহত হন দুই পড়ুয়া। বর্তমানে এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই দুই পড়ুয়া। জানা গিয়েছে, আহত দিব্যাংশুর সেন্ট্রাল লাইন করা হবে। এর মাধ্যমে শরীরে কত পরিমাণ জল আছে, তা বোঝা সম্ভব। ছোট শিরার মাধ্যমে অনেক ওষুধ দেওয়া সমস্যার, তাই সেন্ট্রাল লাইনের মাধ্যমে বড় শিরা দিয়ে ওষুধ শরীরে প্রবেশ করানো হবে ঋষভের শরীরে। সূত্রের খবর, প্রচুর পাঁক ঢোকায় দু’জনেরই ফুসফুস প্রায় কাজ করছে না। সর্বক্ষণের পর্যবেক্ষনেই রাখা হয়েছে ক্ষুদে পড়ুয়াকে।