চিনা করোনা ভাইরাস গোটা বিশ্বে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে আর এই ভাইরাসের সংক্রমণ লাফিয়ে লাফিয়ে বৃদ্ধি পাওয়ায় অর্থনীতির ওপরও তার বেশ কিছুটা প্রভাব পড়ছে৷ গোটা বিশ্বের মধ্যে মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে ইতালিতে৷এখনো পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে ইতালিতে মৃত্যু হয়েছে প্রায় 10 হাজারেরও বেশি মানুষের৷ গত 24 ঘন্টায় এক হাজার জনের মৃত্যু হয়েছে৷চীনের পর ইতালিতে এই ভাইরাস মারাত্মক আকার ধারণ করে।যে ভাইরাসের জন্ম হয়েছিল চিনে তাকে ছাপিয়ে গেল ইতালি৷ তবে ইতিমধ্যেই করোনা মোকাবিলায় একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে সেই দেশের প্রশাসন| সব ধরনের যানবাহন পরিষেবায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে কিন্তু তা সত্ত্বেও ক্রমাগত বেড়ে চলেছে আক্রান্তের সংখ্যা। ইউরোপের মধ্যে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইতালি। বেশ কিছুদিন ধরেই সেখানে সবকিছু বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে৷ দীর্ঘদিন ধরে সাধারণমানুষ বাড়িতেই থাকতেন৷ আগামী ৩রা এপ্রিল পর্যন্ত ইতালি বন্ধ রাখা হয়েছে এমনটাই জানা গিয়েছে সূত্রের মাধ্যমে৷ কিন্তু ইতালিতে লকডাউনের অনেক সিদ্ধান্ত দেরিতে নেওয়ায় ততদিনে সংক্রমণ বেশ কিছুটা ছড়িয়ে গিয়েছে৷তবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ইতালিকে ছাপিয়ে গিয়েছে আমেরিকা৷ এই মুহূর্তে আমেরিকায় প্রায় এক লক্ষের বেশি মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন৷ মৃত্যু হয়েছে1706 জনের৷ সূত্রের খবর গোটা বিশ্ব জুড়ে করোনা আক্রান্তে মৃত্যু হয়েছে সাতাশ হাজার তিনশো ষাটজনের৷ভারতে সবথেকে বেশি আক্রান্ত হয়েছে মহারাষ্ট্রে৷ এখনো পর্যন্ত সেখানে 186 জনের শরীরে সংক্রমণ ধরা পড়েছে৷