ব্যর্থ হল কোহলির অস্ত্র তরুণ ব্রিগেডরা। টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাঁচ ম্যাচে কিউয়িবাহিনীকে ক্লিন সুইপ করেছিল টিম ইন্ডিয়া। কিন্তু ভারতকে আর সেই সুযোগ দিল না উইলিয়ামসনরা। টি-টোয়েন্টি সিরিজে ক্লিন সুইপ করার পর তার বদলা নিল ওয়ানডে সিরিজে ভারতকে হোয়াইট ওয়াশ করে। আর তার সাথে এটাও বুঝিয়ে দিল ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতেই হয়। চোটের কারনে বাদ পড়েছিলেন রোহিত শর্মা ও শিখর ধাওয়ান। তাই ওয়ানডে-তে আনকোড়া পৃথ্বী শ এবং মায়াঙ্ক আগরওয়ালকেই এগিয়ে দিতে হয়েছিল কিউয়ি পেসের সামনে। যদিও পৃথ্বী ৪০ রানের ইনিংস খেললেও তা ভারতের জন্য বিশেষ সুবিধা হয়ে উঠতে পারে নি। তবে এদিন ব্যাট করতে নেমে ওয়ানডে কেরিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি হাঁকান রাহুল। যারফলে ৩১ ইনিংসে চারটি শতরান ঝুলিতে ভরে টপকে যান কোহলিকেও। অন্যদিকে সন্তোষজনক ব্যাট করেন শ্রেয়স ও মণীশ পাণ্ডেও। শেষমেষ ভারত ২৯৬ রানের লক্ষ্য মাত্রা দেয় উইলিয়ামসনদের।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ইনিংস ওপেন করেন গাপ্তিল ( ৬৬) ও নিকোলস ( ৮০ )। এদিনের ম্যাচে সেভাবে ঝলসে উঠতে দেখা যায়নি জশপ্রীত বুমরাহকে। তার সাথে যথাযথ বোলিং পারফমেন্সের অভাব দেখা গেল শার্দূলের। তিনি ৯ ওভারে একাই ৮৩ রান দিলেন। শুধুমাত্র এদিন বোলারদের মধ্যে চাহালই তিন উইকেট নেই। তবে প্রথম ম্যাচে খারাপ পারফর্ম করার পরও কেন শামিকে ফেরানো হল না, সে নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। শেষমেষ ৫ উইকেটে ম্যাচ জিতে ওয়ানডে সিরিজে ভারতকে হোয়াইট ওয়াশ করল নিউজিল্যান্ড।