অবশেষে দিল্লির হিংসা নিয়ে বুধবার মুখ খুললেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিরোধীদের পক্ষ থেকে বার বার প্রশ্ন উঠেছিল দিল্লির অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি চুপ কেন? আর সেই তিনি আজ, বুধবার মুখ খুললেন। দিল্লির হিংসায় ইতিমধ্যে ২১ জনের মৃত্যুর হয়েছে। বুধবার সকালে দিল্লির হিংসাশ্রয়ী আন্দোলনে কারফিউ জারি হয় ৪ জায়গায়। সেনা নামানো নিয়ে তরজা শুরু হয় কেজরিওয়াল ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে, আসরে নামেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল।
এরপর টু্ইটে নরেন্দ্র মোদি লেখেন, “দিল্লির বিভিন্ন প্রান্তের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছি। শান্তি ও সহাবস্থান বজায় রাখতে দিল্লি পুলিশ ও অন্য সংস্থাগুলি একত্রে কাজ করছে। শান্তি ও ভ্রাতৃত্ববোধ ভারতের সংস্কৃতির অধীনে। ভারতীয় সকল ভাইবোনেদের শান্তি বজায় রাখার আবেদন জানাই।”
যদিও উত্তর-পূর্ব দিল্লির জাফরাবাদ, মউজপুর, সিলামপুর, গোকুলপুরীতে বিক্ষোভের জেরে কড়া নজরদারি জারি করা হয়েছে ও বাকি এলাকাগুলিতে মোতায়েন করা হয়েছে আধাসেনা।