
সোমবার আরজি কর মামলার পঞ্চম শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। জনস্বার্থ মামলাকারীর আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি বিস্ফোরক অভিযোগ তোলেন। আইনজীবী ফিরোজ এডুলজির দাবি, হাসপাতালে জাল ওষুধের একটি চক্র চলছে। ২০০৩ সালে চন্দন সেন নামে এক চিকিৎসক মারা গিয়েছিলেন বলেও আদালতে জানান এডুলজি।
এদিন জনস্বার্থ মামলাকারীর আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি আদালতে বলেন, ‘দেবাশিস সোমের ভূমিকা কী ছিল সেটা দেখা হয়নি। উনি উত্তরবঙ্গ লবির ঘনিষ্ঠ এবং প্রধানের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। চন্দন সেনের কেস ফাইল কি দেখা হয়েছে? তাঁর মৃত্যুর ফাইল কি খতিয়ে দেখা হয়েছে?’ জনস্বার্থ মামলাকারীর আইনজীবী ফিরোজ এডুলজির দাবি, চন্দন সেনও খুন হয়েছিলেন। এই চিকিৎসকও খুন হয়েছেন।
More Stories
রিলায়েন্স নিয়ে এলো জনপ্রিয় ফ্যাশন ফ্যাক্টরি
রথযাত্রার উপলক্ষে পুরী জেলা প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতায় রিলায়েন্স
প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতিতে ফুটবল ড্রাইভ সম্পন্ন করল আর এফ লং টার্